সারারাত নজরদারির পর মুখ্যমন্ত্রী শুক্রবার দুপুরে দুই জেলায় সরকারি তৎপরতা জারির ঘোষণা দিয়েছেন

সারারাত নজরদারির পর মুখ্যমন্ত্রী শুক্রবার দুপুরে দুই জেলায় সরকারি তৎপরতা জারির ঘোষণা দিয়েছেন: নবান্ন দুর্যোগের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। শুক্রবার দুপুরে রাজ্য প্রশাসনের এই মনোভাবের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সারারাত নজরদারির পর মুখ্যমন্ত্রী শুক্রবার দুপুরে দুই জেলায় সরকারি তৎপরতা জারির ঘোষণা দিয়েছেন

যদিও ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে এই রাজ্যে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা ছিল, তবুও তা তেমন হয়নি। তা সত্ত্বেও, দুর্যোগ-পরবর্তী পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য সরকার কঠোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার দুপুরে রাজ্য প্রশাসনের এই মনোভাবের কথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপুরে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক থেকে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের কাছে সংশ্লিষ্ট জেলার পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন তিনি। সেখানে বসেই প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন। সামগ্রিক ভাবে গোটা রাজ্যের জন্যই প্রশাসনিক আধিকারিকদের একাধিক নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। বিশেষ ভাবে নজর দিতে বলেন উপকূলবর্তী দুই জেলা পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার পরিস্থিতির উপরে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “দুর্যোগে কৃষি জমি বিধ্বস্ত হওয়ায় চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি কৃষকদের ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য একটি বিস্তারিত সমীক্ষা চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন এবং দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে মানুষ যাতে এখনই নিজেদের বাড়ি না ফেরে, সেজন্য সতর্ক করেছেন,” তা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। এর পাশাপাশি জমা জল থেকে মশাবাহিত বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাবের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মশারি বিলির পরামর্শ দেন। তাঁর কথায়, “যেখানে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ রয়েছে, সেখানে মশারি দিতে হবে।”

(এই খবরটি এখনই প্রকাশিত হয়েছে। বিস্তারিত খুব শীঘ্রই পাওয়া যাবে। এই পাতাটি নিয়মিত রিফ্রেশ করুন সর্বশেষ আপডেট পাওয়ার জন্য। আমরা সবসময় নিশ্চিত হতে চাই যে আমরা যে খবর প্রকাশ করছি তা সঠিক। তাই, কোনো খবর নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা তা প্রকাশ করি না। ভুয়ো খবরের এই যুগে এই সতর্কতা আরও প্রয়োজনীয়।)

Leave a Comment